সব খবর একসাথে

Coming soon

সর্বাধিক পঠিত সংবাদ

কখন বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হবে, জানাল পিজিসিবি

জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয়ের কারণে দেশের অধিকাংশ অঞ্চলে বিদ্যুৎ নেই। তবে রাতের মধ্যেই বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হওয়ার আশা প্রকাশ করেছে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি)। ইতোমধ্যে ঘোড়াশাল, টঙ্গিসহ কয়েকটি পাওয়ার প্ল্যান্ট চালু হয়েছে। গুরত্বপূর্ণ স্থাপনায় সরবরাহে অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে।

কখন বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হবে, জানাল পিজিসিবি
জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয়ের কারণে দেশের অধিকাংশ অঞ্চলে বিদ্যুৎ নেই। তবে রাতের মধ্যেই বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হওয়ার আশা প্রকাশ করেছে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি)। ইতোমধ্যে ঘোড়াশাল, টঙ্গিসহ কয়েকটি পাওয়ার প্ল্যান্ট চালু হয়েছে। গুরত্বপূর্ণ স্থাপনায় সরবরাহে অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে।

এর আগে আশুগঞ্জে গ্রিডে ত্রুটির কারণে জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয় (ট্রিপ) ঘটে। ফলে হঠাৎ করে রাজধানী ঢাকা, চট্টগ্রাম, ও ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগসহ দেশের অধিকাংশ জেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।

পিজিসিবির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, গ্রিড ট্রিপ করেছে। কাজ চলছে। কতক্ষণ এমন পরিস্থিতি চলবে বলা যাচ্ছে না।

বিকেল ৩টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত যেসব জেলায় বিদ্যুৎ নেই তা হলো- ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা, নোয়াখালী, ফেনী, নেত্রকোনা, ঝিনাইদহ, রাঙামাটি, রাজবাড়ী, টাঙ্গাইল, লক্ষ্মীপুর, বান্দরবান, হবিগঞ্জ।
আশুগঞ্জ গ্রিডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী সাজ্জাদুর রহমান সময় সংবাদকে বলেন, কোন গ্রিডে ত্রুটি হয়েছে সেটা আমরা এখনও খুঁজে পায়নি। তবে আমাদের কাজ চলমান রয়েছে।

জাতীয় গ্রিডে সমস্যা কারণ ও সমাধানে কী উদ্যোগ নেয়া হয়েছে জানতে চাইলে পাওয়ার সেল বিভাগের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ হোসাইন সময় সংবাদকে বলেন, আমাদের পূর্ব গ্রিডে (যমুনার পূর্ব পাড়) সমস্যা দেখা দিয়েছে বলে জানা গেছে। কিন্তু কোন জায়গায় সমস্যা হয়েছে সেটা খোঁজার চেষ্টা চলছে। আমরা আশা করছি, শিগগিরই এটা সমাধান করা যাবে। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট এরিয়ায় এ সমস্যাগুলো হয়েছে।

এ সমস্যা সমাধান হতে ঠিক কত সময় লাগতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সমস্যা হওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে আমরা যখন বের করতে পেরেছি, আশা করা যায় শিগগিরই আমরা এটা সমাধান করব। তবে সমস্যা গভীরতার ওপর নির্ভর করছে সবকিছু।

সোর্স: সময় নিউজ

Share:

রাজধানী ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগসহ দেশের অধিকাংশ জেলায় বিদ্যুৎ নেই

ঢাকাসহ দেশের অধিকাংশ জেলায় বিদ্যুৎ নেই
আশুগঞ্জ গ্রিডে ত্রুটির কারণে জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয় (ট্রিপ) ঘটেছে। এর ফলে হঠাৎ করে রাজধানী ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগসহ দেশের অধিকাংশ জেলায় বিদ্যুৎ নেই।
মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) দুপুর ২টা ৫ মিনিটে ট্রিপ করে বলে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি) সূত্রে জানা গেছে।

পিজিসিবির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গ্রিড ট্রিপ করেছে। কাজ চলছে। কতক্ষণ এমন পরিস্থিতি চলবে বলা যাচ্ছে না।

বিকেল ৩টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত যেসব জেলায় বিদ্যুৎ নেই তা হলো: ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা, নোয়াখালী, ফেনী, নেত্রকোনা, ঝিনাইদহ, রাঙামাটি, রাজবাড়ী ও টাঙ্গাইল।

আশুগঞ্জ গ্রিডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী সাজ্জাদুর রহমান সময় সংবাদকে বলেন, কোন্ গ্রিডে ত্রুটি হয়েছে সেটা আমরা এখনো খুঁজে পাইনি। তবে আমাদের কাজ চলমান রয়েছে।

জাতীয় গ্রিডে সমস্যার কারণ ও সমাধানে কি উদ্যোগ নেয়া হয়েছে জানতে চাইলে পাওয়ার সেল বিভাগের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ হোসাইন সময় সংবাদকে বলেন, আমাদের পূর্ব গ্রিডে (যমুনার পূর্ব পাড়) সমস্যা দেখা দিয়েছে সেটা জানা গেছে; কিন্তু কোন জায়গায় সমস্যা হয়েছে সেটা খোঁজার চেষ্টা চলছে। আমরা আশা করছি শিগগিরই এটা সমাধান করা যাবে। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট এরিয়ায় এ সমস্যাগুলো হয়েছে।

এ সমস্যা সমাধান হতে ঠিক কত সময় লাগতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সমস্যা হওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে আমরা যখন বের করতে পেরেছি, আশা করা যায় শিগগিরই আমরা এটা সমাধান করতে পারব; তবে সমস্যার গভীরতার ওপর নির্ভর করছে সবকিছু।


সোর্স: সময় নিউজ
Share:

সীতাকুণ্ড অগ্নিকাণ্ড: কন্টেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণ


বিএম ডিপোতে অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণের ঘটনায় এখনো পর্যন্ত ৩৯ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩৯ টি মরদেহ এসে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছেন হাসপাতালটির পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ শামীম আহসান।

তিনি জানিয়েছেন, সেখানে এখনো পর্যন্ত এই ঘটনায় অগ্নিদগ্ধ ১০২ জনকে ভর্তি করা হয়েছে। যাদের মধ্যে ৪ জনকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে রাখা হয়েছে।ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে জানানো হয়েছে সেখানে বার্ন ইউনিটে গুরুতর অবস্থায় তিনজনকে নিয়ে আসা হয়েছে।

ঘটনাস্থল থেকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ মাইন উদ্দিন জানিয়েছেন মৃতদের মধ্যে পাঁচজন দমকল কর্মী রয়েছেন।

মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি। সবমিলিয়ে আহতের সংখ্যা ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও পুলিশসহ দুইশ জনের মতো মানুষ।

শনিবার রাত নটার দিকে চট্টগ্রাম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটারের মতো দূরে সীতাকুণ্ডের কদমরসুল এলাকায় বিএম ডিপো নামের একটি কন্টেইনার টার্মিনালে শুরুতে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়।

এর চল্লিশের মিনিটের মাথায় ভয়ঙ্কর বিস্ফোরণ ঘটে। মালবাহী কন্টেইনারগুলো দুমড়ে মুচড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে। পরপর বেশ কটি বিস্ফোরণ হয়।

বিস্ফোরণের সময় দমকল বাহিনীর কর্মীরা আগুন নেভানোর কাজ করছিল।

Share:

প্রথমবারের মতো আলো জ্বলল পদ্মা সেতুতে

পদ্মা সেতুতে প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলকভাবে ল্যাম্পপোস্টের বাতি জ্বালানো হয়েছে। শনিবার (৪ জুন) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে সেতুর ১২ নম্বর স্প্যান থেকে ল্যাম্পপোস্টগুলোর বাতি জ্বালানো শুরু হয়েছে। ১৯ নম্বর স্প্যান পর্যন্ত একে একে ২৪টি বাতি জ্বালানো হবে বলে ঢাকা পোস্টকে জানিয়েছেন পদ্মা সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী দেওয়ান আব্দুল কাদের।

তিনি জানান, ১২ নম্বর পিলার থেকে শুরু করে‌ ১৯ নম্বর পিলার পর্যন্ত একে একে ২৪টি‌ বাতি আজ জ্বালানোর পরিকল্পনা রয়েছে। প্রথমবারের মতো সেতুর ল্যাম্পপোস্ট বাতি জ্বালানো হলো। 
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ২৫ নভেম্বর মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে সেতুর ভায়াডাক্টে প্রথম ল্যাম্পপোস্ট বসানোর কাজ শুরু হয়েছিল। ৬.১৫ কিলোমিটার সেতুতে মোট ৪১৫টি ল্যাম্পপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে মূল সেতুতে ৩২৮টি, জাজিরা প্রান্তের ভায়াডাক্টে ৪৬টি, মাওয়া প্রান্তের ভায়াডাক্টে ৪১টি ল্যাম্পপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে। মূল সেতুতে ল্যাম্পপোস্ট বসানোর কাজ শেষ হয়েছে গত ১৮ এপ্রিল।

পদ্মা সেতু প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি সাড়ে ৯৪ ভাগ। আর মূল সেতুর অগ্রগতি ৯৯ ভাগ। মূল সেতুর বাকি থাকা একভাগ কাজের মধ্যে ক্যাবল লেইং, রোড মের্কিং, হ্যান্ড রেলিং, মুভমেন্ট জয়েন্ট প্যারাপেট, সাব স্টেশনের কাজ চলমান আছে। এছাড়া গ্যাস পাইপ লাইন ৯৯ দশমিক ২৫ ভাগ ও ৪০০ কেভিএ বিদ্যুৎ লাইনের ৯৯ ভাগ অগ্রগতি হয়েছে। ২৫ জুন উদ্বোধনের পর যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে সেতুর সড়ক পথ।

সোর্স: ঢাকা পোস্ট/ব.ম শামীম/আরএআর
Share:

মনজুরুল আলম রাজীবের প্রিয় ও অপ্রিয় হয়ে উঠা

মঞ্জুরুল আলম রাজীব এক ইস্পাত সমান ব্যাক্তিত্বের নাম। সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ মুক্ত সাভার গড়ার কারীগর বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক।  
সাভার উপজেলার বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি বিভিন্ন শ্রেনী পেশা ও অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফুটানোর জন্য যার অক্লান্ত পরিশ্রম তিনি মাটি ও মানুষের নেতা, আওয়ামীলীগের নিবেদিত প্রান মঞ্জুরুল আলম রাজীব। ক্ষুধার্তদের মুখে আহার দেয়ার যুদ্ধে নিয়োজিত প্রতিটা মুহূর্তে।
একজন মানবিক মানুষ হিসেবে সকলের কাছে জনপ্রিয়তার শীর্ষে সাভারের গর্ব এই আওয়ামীলীগ নেতা। বিগত বিএনপি-জামাত সরকারের আমলে নির্যাতনের শিকার মঞ্জুরুল আলম রাজীব এর পিছু ছাড়িনি বিএনপি-জামায়াতের দোসর, প্রতিনিয়ত প্রতিহিংসামূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে তার বিরুদ্ধে।  

 
কিন্তু অকুতোভয় এই মহান নেতার কর্মকাণ্ড থেমে থাকেনি, আওয়ামী লীগের সকল অঙ্গসংগঠনের পাশে থেকে দলকে সাহস যুগিয়ে জনগণের সেবা করার সুযোগ করে দিয়েছেন। সাভার আশুলিয়ার জনগনের একটি আস্থার নাম মঞ্জুরুল আলম রাজীব।
দেশের যুব সমাজকে রক্ষায় সাভার উপজেলার প্রত্যেক মহল্লায় তার নির্দেশে মাদকের আখরা নিধন সহ নির্মূলের ব্যাবস্থা করা হয়েছে।দলের ভিতর ঘাপটি মেরা থাকা চাঁদাবাজদের হুশিয়ারী করে সাধারন জনগনের জান-মালের রক্ষার নিশ্চয়তা দিয়েছেন।
দূর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করেছন। জনগন তার কর্মকান্ডকে সাধুবাদ জানালেও একটি মহন ঈর্ষান্বিত হয়ে প্রতিনিয়ত তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। ছোটবেলা থেকে আওয়ামী লীগকে ভালোবেসে ছাত্রলীগের সাথে যুক্ত হন তিনি।
বিরোধী শক্তির দ্বারা নির্যাতিত হয়েও থেমে যাননি ইস্পাত সমান মনের শক্তিধর এই মহান নেতা।বিএনপি'র জ্বালাও-পোড়াও আন্দোলনে সশরীরে মাঠে থেকে দলের নেতা-কর্মীদের মনে সাহস যুগিয়েছেন।

 
দলের দুঃসময়ে যখন কেউ পাশে ছিল না প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে সাহসিকতার সাথে সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দিয়েছেন। প্রতিবাদী এই মহান নেতা প্রতিনিয়ত অসহায়দের খুঁজে বেড়ান।
এছাড়াও খোঁজ নিয়ে জানা যায় সাভার উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ও সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম রাজীব প্রতিদিনের রুটিন মোতাবেক অসহায়দের মাঝে নগদ অর্থসহ নিয়মিত শুকনা খাবার, চাল, ডাল, পেঁয়াজ বিতরণ করে যাচ্ছেন।
এ বিষয়ে সাভার উপজেলা চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজীব বলেন,মহান নেত্রী গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী,বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নির্দেশনা মোতাবেক সকলের খাদ্য ও বাসস্থান নিশ্চিত করা হয়েছে। সমাজের মানুষের সকল সমস্যা নিরসনে আমার সহায়তার দরজা সব সময় খোলা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মাজহারুল ইসলাম বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আমাদের উপজেলা চেয়ারম্যান মহোদয় নিরলসভাবে সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।
উপজেলা চেয়ারম্যান মহোদয়ের প্রতিটি মানবিক কাজ সকলের কাছে প্রশংসনীয়। আমি সাভার উপজেলার প্রতিটি কর্মকর্তা কর্মচারীদের পক্ষ থেকে উপজেলা চেয়ারম্যান মহোদয়কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাভার উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহসভাপতি ও শিমুলিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এ.বি.এম আজাহারুল ইসলাম সুরুজ বলেন, আমাদের সাভার উপজেলা আওয়ামীলীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলার সফল চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম রাজীব বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সততা ও দক্ষতার সাথে উপজেলার প্রতিটি উন্নয়ন কাজ সফলভাবে করে যাচ্ছেন।
আমরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে তার প্রতিটি কাজে একাত্বতা পোষণ করে নিজ নিজ ইউনিয়নের উন্নয়নে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি। তিনি আরও বলেন,উপজেলা চেয়ারম্যান মহোদ্বয় উপজেলার বিভিন্ন উন্নয়নের পাশাপাশি অত্যন্ত মানবিকভাবে সাধারণ মানুষের জন্য নিয়মিত সাহায্য সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে অসহায়দের পাশে দাঁড়িয়েছেন। যা সাভার উপজেলার মানবিক উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি সকলের কাছে প্রশংসিত হয়েছেন।

সোর্স: পত্রিকা একাত্তর / সোহাগ হাওলাদার
Share:

মৌখিক পরীক্ষায় জানা গেল তারা পরীক্ষা দেননি

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের রাজস্ব শাখার অফিস সহায়ক পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় গত ১১ মার্চ। ওই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ২৩৭ জন প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষা ছিল আজ বুধবার। মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ৩৬ জন প্রার্থীর পারফরমেন্স ও আচরণ নিয়ে সন্দেহ জাগে বোর্ড সদস্যদের। তাদের সবার লিখিত পরীক্ষার নম্বর ছিল অনেক বেশি। কিন্তু মৌখিক পরীক্ষায় তারা কিছুই পারছিলেন না।

সন্দেহ হওয়ায় আজ (বুধবার) পুনরায় তাদের লিখিত পরীক্ষার আয়োজন করা হয়। এতে একই প্রশ্নপত্রের কোনো উত্তর লিখতে পারছিলেন না পরীক্ষার্থীরা। তাদের আগের লিখিত পরীক্ষার খাতার সঙ্গে আজকের হাতের লেখারও অমিল পাওয়া যায়। পরীক্ষকরা তাদের জেরা শুরু করলে এক পর্যায়ে তারা স্বীকার করেন, লিখিত পরীক্ষা তারা নিজেরা দেননি; অন্যরা তাদের হয়ে প্রক্সি দেন। 
তবে যারা এই পরীক্ষার্থীদের হয়ে প্রক্সি দিয়েছেন তাদের ব্যপারে কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে সে বিষয়ে কিছু জানাননি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক।
এ ঘটনায় ১৫ জনকে আটক করেছে জেলা প্রশাসন। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে পাঁচজনকে অর্থদণ্ড এবং ১০ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

আজকের লিখিত পরীক্ষা শুরুর আগে বিভিন্ন অজুহাতে সন্দেহভাজন ৩৬ জনের মধ্যে ২১ জন প্রার্থী পালিয়ে যান। কর্তৃপক্ষ ধারণা করছে তারাও লিখিত পরীক্ষায় প্রক্সির আশ্রয় নিয়েছিলেন।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন চট্টগ্রাম জেলার রাজস্ব প্রশাসনের রাজস্ব শাখাসহ ১৫টি উপজেলা ভূমি অফিস এবং ৬টি মহানগর সার্কেল ভূমি অফিসসমূহে অফিস সহায়কের শূন্য পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে গত ১১ মার্চ লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে ২৩৭ জন চাকরি প্রার্থীর আজ মৌখিক পরীক্ষার আয়োজন করে জেলা প্রশাসন।
দণ্ডপ্রাপ্ত পরীক্ষার্থীরা হলেন মো. ইবরাহীম, নাইমুল ইসলাম, মুরশেদুল আলম, মো. জুনায়েদ, বিপ্লব সুশীল, মনিদীপা চৌধুরী, মোজাম্মেল হোসেন, আলী আজগর, তম্ময় দে, নন্দন দাশ, মান্না দাশ, প্রীতম চৌধুরী, শেখর দাশ, রহিম উদ্দিন ও আসাদুজ্জামান।

বুধবার (১ জুন) বিকেলে বিষয়টি ঢাকা পোস্টকে নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) নাজমুল আহসান।
তিনি বলেন, ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন চট্টগ্রাম জেলার রাজস্ব প্রশাসনের রাজস্ব শাখাসহ ১৫টি উপজেলা ভূমি অফিস এবং ৬টি মহানগর সার্কেল ভূমি অফিসসমূহে অফিস সহায়কের শূন্য পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে গত ১১ মার্চ লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে ২৩৭ জন চাকরি প্রার্থীর আজ মৌখিক পরীক্ষার আয়োজন করে জেলা প্রশাসন। কিন্তু মৌখিক পরীক্ষায় এই প্রার্থীরা কোনো প্রশ্নেরই সঠিক উত্তর দিতে পারেননি। বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ জাগে মৌখিক পরীক্ষা বোর্ডের সদস্যদের। পরে বিষয়টি নিশ্চিত হতে তাৎক্ষণিকভাবে আরও একটি লিখিত পরীক্ষার আয়োজন করা হয়। গত ১১ মার্চ যেসব প্রশ্ন দিয়ে পরীক্ষাটি নেওয়া হয়েছিল সেসব প্রশ্ন আবারও দেওয়া হলে ওই পরীক্ষার্থীরা তার উত্তর দিতে পারেননি।
নাজমুল আহসান বলেন, আটক পরীক্ষার্থীদের খাতা যাচাই করে প্রাপ্ত নম্বরের তারতম্যের পাশাপাশি তাদের হাতের লেখায়ও অমিল পাওয়া যায়। জিজ্ঞাসাবাদে তারা প্রক্সির আশ্রয় নিয়ে লিখিত পরীক্ষা পাস করার বিষয়টি স্বীকার করেন। লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র ফটোশপ করে অন্য প্রার্থীকে দিয়ে পরীক্ষায় পাস করেন তারা। পরে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ৫ জনকে অর্থদণ্ড ও অন্য ১০ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।

তবে যারা এই পরীক্ষার্থীদের হয়ে প্রক্সি দিয়েছেন তাদের ব্যাপারে কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে সে বিষয়ে কিছু জানাননি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক।

সোর্স: ঢাকা পোস্ট/কেএম/এসকেডি/জেএস
Share:

সাভারের আশুলিয়ায় স্ত্রীর খোঁজ জানতে সহকর্মীর সন্তান অপহরণ

সাভারের আশুলিয়া থেকে দেড় বছরের শিশু অপহরণের ৩ মাস পর উদ্ধার করে অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-৪ এর একটি দল। মঙ্গলবার (৩১ মে) দুপুরে গণমাধ্যমকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন সিপিসি-২, র‌্যাব-৪ এর কোম্পানি কমান্ডার এএসপি মো. মাজহারুল ইসলাম।

গ্রেপ্তার মো. রাশেদুল ইসলাম (৩০) রংপুর থেকে এসে গত ২ বছর ধরে আশুলিয়ার জিরানী বাজার কলেজ রোড এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন। 
তিনি পেশায় রাজমিস্ত্রী এবং বিবাহিত। অপহরণকারীর স্ত্রী নুরজাহান ও অপহৃত শিশুটির মা মিরা আক্তার আশুলিয়ায় একই গামেন্টসে চাকরি করতেন। এর সুবাদে দুজনের মধ্যে সু-সম্পর্ক ছিল। এ ছাড়া অপরজন হলেন রাশেদুলের ফুফু রোকসানা। তিনিও রংপুরের বাসিন্দা এবং গাজীপুরের কালিয়াকৈর থানার রতনপুর এলাকায় ভাড়া থাকতেন।

অপহৃত শিশু টাঙ্গাইল জেলার ধনবাড়ী থানার পাইক্কা গ্রামের সাদ্দাম হোসেনের মেয়ে। সাদ্দাম হোসেন পেশায় রাজমিস্ত্রি ও তার স্ত্রী মিরা আক্তার পোশাককর্মী। তারা আশুলিয়ার শিমুলিয়া ইউনিয়নের টেঙ্গুরী এলাকায় জনৈক আলী হোসেনের বাড়িতে ভাড়া থাকেন।

জানা যায়, গত ৩১ মার্চ (বৃহস্পতিবার) সকাল ১০টার দিকে আশুলিয়ার শিমুলিয়া ইউনিয়নের টেঙ্গুরী এলাকা থেকে দেড় বছরের শিশু আঁখিকে অজ্ঞাত পরিচয়ে এক যুবক অপহরণ করে। ঘটনার কয়েকদিন আগে আলী হোসেনের বাড়িতে বাসা ভাড়া নিতে আসে অপহরণকারী। বাড়ির ম্যানেজার না থাকায় কথাবার্তা বলে চলে যায়। পরে গত ৩১ মার্চ আবার বাসা ভাড়া নিতে এসে খেলা করার সময় কৌশলে আঁখিকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। 

পরদিন ভুক্তভোগী পরিবার আশুলিয়া থানায় শিশু অপহরণের মামলা করেন। এ ঘটনায় অপহৃত শিশুটিকে উদ্ধার ও অপহরণকারীদের গ্রেপ্তারে পুলিশের পাশাপাশি ছায়া তদন্ত শুরু করে র‌্যাব-৪। এরই ধারাবাহিকতায় র‌্যাব-৪ এর গোয়েন্দা তথ্যে গত ৩০ মে রংপুর শহরের বিভিন্ন স্থানে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করে অপহরণকারী মো. রাশেদুল ইসলামকে (৩০) গ্রেপ্তার করা হয়।
র‌্যাব জানায়, জিজ্ঞাসাবাদে অপহরণকারীর দেওয়া তথ্যমতে গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর থানার রতনপুর এলাকার একটি বাসা হতে রোকসানার (৩৫) হেফাজত থেকে দেড় বছরের অপহৃত শিশু আঁখিকে উদ্ধার করা হয়।

র‌্যাব আরও জানায় রাশেদুল ইসলামের স্ত্রী ও অপহৃত আঁখির মা একই গার্মেন্টসে চাকরি করতেন। রাশেদুলের স্ত্রী তার সাত বছরের সন্তানকে রেখে পরকিয়ার টানে পরপুরুষের সাথে চলে যায়। চাকরির সুবাদে রাশেদুলের স্ত্রী ও অপহৃতের মা মিরার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক ছিল। তাই রাশেদুলের সন্দেহ তার স্ত্রী কোথায় আছে তা জানে মিরা। এ কারণে মিরার কাছে তার স্ত্রীর সন্ধান চান। কিন্তু মিরা না জানায় বলতে পারেননি। তাই রাশেদুল মিরার সন্তানকে অপহরণ করে তার স্ত্রীর সন্ধান চান।

ঘটনার এক সপ্তাহ পর অপহরণকারী রাশেদ ভিকটিম শিশুটির পিতা-মাতাকে ফোন করে আঁখি তার হেফাজতে আছে জানিয়ে তার স্ত্রীর সঠিক ঠিকানা জানতে চান। ঠিকানা জানালে তার সন্তানকে ফেরত দেবেন বলে জানান। পরবর্তীতে অপহরণকারী লোভের বশবর্তী হয়ে অপহৃত ভিকটিম আঁখির বাবা-মার কাছে ৩০ হাজার টাকা মুক্তিপন দাবি করলে বিকাশে ২০ হাজার টাকা পাঠান। কিন্তু আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী তার অবস্থান জেনে যাওয়ার ভয়ে আসামি রাশেদ মুক্তিপনের টাকা উত্তোলন না করে মোবাইল বন্ধ করে দেন।

সিপিসি-২, র‌্যাব ৪ এর কোম্পানি কমান্ডার এএসপি মো. মাজহারুল ইসলাম বলেন, পরবর্তী আইনানুগ কার্যক্রম সম্পন্ন করে শিশুটিকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। একইসঙ্গে আসামিদের বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

সোর্স: ঢাকা পোস্ট /মাহিদুল মাহিদ/আরআই
Share:

সাভারে ২ যুবককে গণপিটুনি, পার্সেলের কথা বলে ঘরে ঢুকে ডাকাতির চেষ্টা

মঙ্গলবার (৩১ মে) দুপুরে উপজেলার আশুলিয়া থানার পলাশবাড়ি বটতলা এলাকার মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসী মোছলেম রহমানের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
ঢাকার সাভারে পার্সেলের কথা বলে ঘরে ঢুকে ডাকাতির চেষ্টাকালে দুই যুবককে গণপিটুনির পর পুলিশে দিয়েছেন স্থানীয়রা। এ সময় তাদের কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল জব্দ করা হয়।

আটকরা হলেন- গোপালগঞ্জের কাশিয়ানি থানার মাঙ্গড়া গ্রামের মো. রেজাউল মোল্লার ছেলে সজল মোল্লা (২১) ও লক্ষ্মীপুরের হাজীপাড়া গ্রামের মৃত কাশেম মিয়া ছেলে মো. রহমান ওরফে সুমন (৩৭)।

প্রবাসী মোছলেম রহমানের স্ত্রী শিরিন জাগো নিউজকে জানান, দুপুরে দুই যুবক বাসায় এসে জানান কুয়েত থেকে পার্সেল এসেছে। এ সময় তিনি কোনো ধরনের পার্সেল আসার কথা না জানালে ঘরের ভেতর ঢুকে ওই দুই যুবক তার কপালে পিস্তল ঠেকিয়ে মুখ চেপে ধরেন। এ সময় শিরিনের দুই সন্তান ছুটে এলে তাদের কপালেও পিস্তল ঠেকিয়ে ভয় দেখান তারা। একজন কৌশলে বারান্দায় গিয়ে ডাকাত বলে চিৎকার দিলে বাড়ির ভাড়াটিয়ারা ভবনটির প্রধান গেট আটকে দেয়। এরপর তারা দুজনকে আটক করে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেন।

আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) আব্দুর রাশিদ জাগো নিউজকে বলেন, আটক দুজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে থানায় আনা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি তারা ওই বাড়িতে ডাকাতির উদ্দেশ্যে হামলা চালায়। একটি রিভালবারসহ দেশীয় অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।


সোর্স: জাগো নিউজ ২৪/মাহফুজুর রহমান নিপু/এসজে/এএসএম

Share:

যুগান্তরের প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ


যুগান্তরে ২৫ মে ‘সাভারে তিন সাংবাদিককে হত্যার হুমকি’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের একটি অংশের প্রতিবাদ জানিয়েছেন সাভার প্রেস ক্লাবের আহ্বায়ক জাভেদ মোস্তফা। প্রতিবাদপত্রে তিনি বলেন, সংবাদে সাভার প্রেস ক্লাব নিয়ে যে তথ্যটি দেওয়া হয়েছে তা সত্য নয়। ২০১৮ সালে সর্বশেষ সাভার প্রেস ক্লাবের দ্বিবার্ষিক নির্বাচনের পর ৪ বছর পেরিয়ে গেলেও কোনো নির্বাচন হয়নি। এ অবস্থায় ক্লাবের অচলাবস্থা নিরসনে উপজেলা প্রশাসনের এক কর্মকর্তাকে প্রধান করে তিন সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠনসহ ক্লাবের ৬ জন জ্যেষ্ঠ সদস্যের সমন্বয়ে একটি আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটি সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে কাজ করে যাচ্ছে। ছাত্রলীগ বা কোনো রাজনৈতিক সংগঠন দিয়ে প্রেস ক্লাব দখলের কোনো ঘটনা ঘটেনি।

Share:

৬৪ জেলায় রেপ্লিকেশন হবে পদ্মা সেতু উদ্বোধনের সময়

পদ্মা সেতু উদ্বোধনের সময় ৬৪ জেলায় এক সঙ্গে এর রেপ্লিকেশন হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। সোমবার (৩০ মে) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে তিনি এ তথ্য জানান। 

বৈঠক শেষে বিকেলে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, পদ্মা সেতুর উদ্বোধন ইনশাআল্লাহ সুপার গর্জিয়াস হবে। ৬৪ জেলায় এক সঙ্গে রেপ্লিকেশন হবে। এখানে অরিজিনাল উদ্বোধন, সব জায়গায় রেপ্লিকেশন হবে।
রোববার পদ্মা নদীর ওপর নির্মিত সেতুর নাম ‘পদ্মা সেতু’ নামকরণ করে সরকারি গেজেট জারি হয়। সেতু বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারির পর সরকারি গেজেট জারি করা হয়।

উল্লেখ্য, গত ২৪ মে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের জানিয়েছিলেন, আগামী ২৫ জুন যানবাহন চলাচলের জন্য পদ্মা সেতুর দ্বার উন্মুক্ত হতে যাচ্ছে। ওই দিন সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা বহুমুখী সেতুর উদ্বোধন করবেন। পদ্মা সেতু উদ্বোধন এবং নামকরণের সারসংক্ষেপ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করার পর গণভবন গেটে সাংবাদিকদের এ কথা জানান মন্ত্রী।
সোর্স: ঢাকা পোস্ট ডট কম/এসএইচআর/এসকেডি।
Share:

Recent Posts